বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তির কেয়ার গিভিং

এসএসসি(ভোকেশনাল) - পেশেন্ট কেয়ার টেকনিক-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | | NCTB BOOK
7
7

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের আলাদা করে তাদের চাহিদা অনুযায়ী সেবার জন্য পরিবেশ দরকার হয় । এক্ষেত্রে চাহিদার পরিধি অনেক ব্যাপক হতে পারে বিধায় আমরা এই অধ্যায়ে ভুমনামুলক ভাবে বহুল ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির ব্যবহার শিখবো। এর মধ্যে মুত্রনালির ক্যাথেটার, কোলোস্টোমি ব্যাগ, নাকের নল বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। এ অধ্যায় আমরা উল্লেখিত এই সরঞ্জামাদির কাজ, পুরুষ ও ব্যবহার সম্পর্কে জানব।

এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-

  • বিভিন্ন ধরনের মুত্রনালির ক্যাথেটারের দেখে চিনতে পারব। 
  • কোলোস্টোনি ব্যাগের ব্যবহার পদ্ধতি বর্ণনা করতে পারব। 
  • নাকের নলের সাহায্যে রোগীকে খাওয়ানোর পদ্ধতি বর্ণনা করতে পারব।

উল্লিখিত শিখনফল অর্জনের লক্ষ্যে এই অধ্যারে আমরা তিনটি জৰ (কাজ) সম্পন্ন করব। এই জবের মাধ্যমে মুত্রনালির ক্যাথেটার, কোলোস্টোমি ব্যাগ, নাকের নলের কার্যাবলি, আকৃতি, কাঠামো সনাক্ত করা, কাৰ্যাৰলি উল্লেখ করা, এর ব্যবহার, গুরুত্ব ও কাজ উল্লেখ করা এবং এই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারব । জবগুলো সম্পন্ন করার আগে প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক বিষয় সমূহ জানব।

 

৪.১ বিশেষ চাহিদা সেবা 

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিঃ

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তি এমন এক ব্যক্তি যিনি জন্মগতভাবে বা রোগাক্রান্ত হয়ে বা দুর্ঘটনায় আহত হয়ে বা অপচিকিৎসায় বা অন্য কোনো কারণে দৈহিকভাবে বিকলাঙ্গ বা মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন এবং উক্তরূপ বৈকল্য বা ভারসাম্যহীনতার ফলে স্থায়ীভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণ কর্মক্ষমতাহীন এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনে অক্ষম।

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুঃ

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলতে সেইসব শিশুদের বুঝায় যারা সমবয়সীদের তুলনায় বুদ্ধি সংবেদন, শারীরিক বৈশিষ্ট্য, ভাৰ বিনিষয় ক্ষমতা ও সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় অপরিপক্ক বা মাত্রাতিরিক্ত সংবেদনশীল। অর্থাৎ যারা সাধারণের বাইরে তারাই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু।

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তির সেবাদানের মূলনীতিঃ

  • প্রতিদিন বিশেষ চাহিদা উপকরণের যত্ন নেয়া,  
  • বিশেষ চাহিদা উপকরণ পরিষ্কার রাখা, 
  • বিশেষ চাহিদা উপকরণ পরিষ্কার করা। 
  • সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করা, 
  • পানি স্বল্পতা রোধ করা, 
  • বিশেষ চাহিদা উপকরণ যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয় তা খেয়াল রাখা।
  • বিশেষ চাহিদা উপকরণ থেকে যেন ব্যবহারকারীর কোনো ক্ষতি নাহয় সেদিকে স্বজান দৃষ্টি রাখা, কোনো জটিলতার দিকে স্বচ্ছাপ দৃষ্টি রাখা,
  • বিশেষ চাহিদা উপকরণ থেকে অটিলতা সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিক অভিজ্ঞ প্রাতিষ্ঠানিক সাহায্য নিশ্চি করা ।

 

৪.২ ক্যাথেটার:

মুত্রনালির ক্যাথেটার সাধারণত ব্যবহার বিধির উপর ভিত্তি করে ৩ প্রকার হয়ে থাকে 

১. আভ্যন্তরিন ক্যাথেটার 

২. সবিরাম ব্যবহৃত ক্যাথেটার 

৩. কনডম ক্যাথেটার

এছাড়াও গঠন উপাদানের উপর ভিত্তি করে আর ৩ ভাগে বিভক্ত

১। ধাতব

২. রাবার 

৩. সিলিকন

৪.২.১ প্রয়োজনীয়তা:

  • নির্দিষ্ট সাল্য চিকিৎসায়
  • মুত্রনালি পথ বন্ধ
  • গুরুতর রোগির সুবিধার্তে
  • সুচারু প্রস্রাবের হিসাবের সার্থে

ক্যাথেটারের মাপ নির্ধারনঃ সর্বকনিষ্ঠ ৮ Fr থেকে শুরু করে সর্ববৃহৎ ৩৬ Fr পর্যন্ত হতে পারে

 

৪.২.২ কেয়ার গিভারের ক্যাথেটার দায়িত্ব

  • প্রতিদিন ক্যাথেটারের যত্ন নেয়া, পরিষ্কার রাখা 
  • ইউরোব্যাগ খালি করা ও পরিষ্কার করা।
  • পানি স্বল্পতা রোধ করা
  • ক্যাথেটার যেন টানা ও মোচড়ানো না হয় ।
  • জটিলতার দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা

 

ক্যাথেটার থেকে কিভাবে প্রস্রাবের নমুনা সংগ্রহ করা হয়?

 

৪.৩ কোলস্টোমি ব্যাগঃ

মলত্যাগের পথ অর্থাৎ পাঙ্গুপথ ও মলদ্বার যখন কোনো রোগে অকার্যকর হয়ে পড়ে তখন অপারেশন করে এই অংশটি কেটে ফেলে দেওয়া হয়। অতপর খাদ্যনালীর অবশিষ্ট অংশকে পেটের সাথে লাগিয়ে দেওয়া হয়- যেখান থেকে পায়খানা বের হতে পারে।

৪.৩.১ ব্যাগ লাগানোর নিয়ম

  • কলোস্টমির স্থানটির পাশের (৭-৮ সেমি/৩ ইঞ্চি) বেশ কিছু জায়গা পানি বা স্পিরিট দিয়ে পরিষ্কার করে শুকিয়ে ফেলতে হবে।
  • চামড়ার ওপর যেন কোনোরূপ ময়লা না থাকে। এরপর যে অংশটি গায়ে লেগে থাকে সেটির মাঝখানের অংশটি কলোস্টমির আকৃতি অনুযায়ী কাটতে হবে।
  • আঠাল অংশের ওপর একটি পাতলা কাগজ লাগানো থাকে তা উঠিয়ে ফেলতে হবে। মাঝখানে কাটা অংশের ভেতর দিকে চতুর্দিকে কলোস্টমি পেন্ট লাগাতে হবে।
  • এরপর ওয়েফারটি পেটের সাথে লাগিয়ে এক মিনিট চেপে রাখতে হবে। কলোস্টমি ব্যাপটি এবার ওরেফারের সারে চাপ দিয়ে লাগিয়ে দিতে হবে।
  • এই ব্যাগটি মাঝে মাঝে খুলে বাহুরুমে পরিষ্কার করে নিতে হবে
  • এই পুরো প্রক্রিয়াটি প্রাথমিক পর্যায় একজন কলোস্টমি কেয়ার গিভার দেখিয়ে দেবেন।

যাদের স্থায়ী কলোস্টসি থাকে তাদের কখনো কোনো সমস্যা দেখা দিলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হয়। অনেকের বহু বছর ব্যবহারের পরও কোনো সমস্যা হয় না।

 

 

৪.৩.২ কলোস্টোমি ব্যাগের পরিচর্যা

ইরিগেশন পদ্ধতি

  • সাধারণত কলোস্টমি ব্যাগ গেটের ওয়ালের সাথে লাগিয়ে রাখা হয়, যার মধ্যে মাঝে মধ্যে পায়খানা ও গ্যাস জমা হয়। 
  • এ পদ্ধতির অসুবিধা হলো দিনে তিন-চার বার এটি পরিষ্কার করতে হয়। বিশেষ ধরনের একটি ব্যাপের ভেতর দুই লিটার সিদ্ধ পানি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ভরে একটি পাইপের সাহায্যে কলোস্টমির মুখ দিয়ে খাদ্যনালীর ভেতর ঢুকাতে হয় ।
  • এতে পায়খানা নরম হয় এবং খাদ্যনালীর বিশেষ ধরনের প্যারিসটালটিক মুভমেন্টের মাধ্যমে ভেতরের পায়খানা বেরিয়ে আসে।
  • এই কাজটি টয়লেটের ভেতর করতে হবে। পাইপের একটি অংশ 'ড্রেনেজ পাইপ' হিসেবে কাজ করে। যার মাধ্যমে পায়খানা পেটের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসবে এবং টয়লেটে চলে যাবে।
  • এ কাজের জন্য একটি ব্যাগ ও একটি বিশেষ ধরনের যন্ত্র দরকার যাতে একটি ব্যাগ ও একটি গাইল থাকে যার নাম ইরিগেশন সেট।
  • এ কাজটি সমাধা করতে রোগীর ৩০ মিনিট লাগে।
  • এতে রোগীর আগামী ২৪ ঘণ্টায় স্বাধারনত আর কোনো পায়খানা বা বায়ু এ পথে বের হয় না।

 

৪.৩.৩ কেয়ার গিভারের দায়িত্বঃ

  • প্রতিদিন কলোস্টোমি ব্যাগের যত্ন নেয়া, 
  • কলোস্টোমি ব্যাগ পরিষ্কার করা, 
  • কলোস্টোমি ব্যাগে যেন টান না লাগে, 
  • জটিলতার দিকে স্বজাগ দৃষ্টি রাখা

৪.৪ এন জি নল বা নাকের নলঃ

Nasogastric বা এনজি নল হল রাবার বা প্লাস্টিকের একটি নমনীয় নল যা নাক মাধ্যমে প্রবেশ করিয়ে পলার খাদ্যনালির মাধ্যমে এবং পেটের পাকস্থলিতে পৌঁছে। NG টিউব শুধুমাত্র একটি অস্থায়ী ভিত্তিতে ব্যবহার করা, হয় দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের জন্য নয়। বিশেষ ক্ষেত্রে রোগীর জন্য এনজি টিউব প্রয়োজন হয়।

৪.৪.১ ব্যবহার:

পুষ্টি বা ঔষধ প্রবেশের পথ

  • পেট থেকে তরল বা বায়ু অপসারণ
  • এক্স রে জন্য পেট রঞ্জন যোগ করা
  • অস্ত্রোপচারের পরে বা অস্ত্র বিশ্রামের সময় অন্ত্রকে রক্ষা করা
  • কিছু ক্ষেত্রে, যখন মুখের মাধ্যমে কঠিন খাবার সহ্য করতে না পারে

টিউবটির বাইরে চামড়ার উপর নিচে টেপ দিয়ে স্থাপন করা হবে যাতে এটি অকার্যকর হয়ে না যায় ।

 

৪.৪.২ কেয়ার গিভারের এনজি নল দায়িত্বঃ

  • প্রতিদিন এনজি নলের যত্ন নেয়া, 
  • প্রতিবার ব্যবহারের পর বা প্রতি ৪ ঘণ্টা পর ১০ এমএল ডিসটিল্ড ওয়াটার বা নরমাল স্যালাইন দিয়ে নলটি পরিষ্কার করা,
  • ফিতা দিয়ে নাকের বাইরের অংশ মাপা ও স্থলন নির্ণয় করা। প্রতিবার খাওয়ানোর পর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে তারপর চিৎ করে শোয়ানো যায়।
  • নাকে ও ঠোটে লিপ বাম দিয়ে যত্ন নেয়া 
  • নাকের ফুটা ও নলের চারপাশ প্রতি ৪ ঘণ্টা অন্তর পরিষ্কার করা। 
  • এনজি নলের যেন টান না লাগে লক্ষ্য রাখা,
  • জটিলতার দিকে স্বজাগ দৃষ্টি রাখা
  • কোনো জটিলতার দেখা দিলে অতিসত্তর নার্স বা যথাযথ ব্যক্তিকে জানানো।

৪.৪.৩ এন জি নল জটিলতা:

  • নাকের রক্তপাত 
  • শ্বাসনালীতে খাদ্য প্ৰবেশ
  • নাক ও ঠোটের ত্বকের শুষ্কতা 
  • নল বের হয়ে আসা 
  • নল বন্ধ হয়ে যাওয়া

 

জব ১| মুত্রনালীর ক্যাথেটার চিহ্নিত করে এর পরিচর্যা করার দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।

পারদর্শিতার মানদন্ড

  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম নিশ্চিত করে কাজ শুরু করা। 
  • কর্মক্ষেত্র প্রস্তুত করা।
  • কাজের জন্য প্রয়োজনীয় টুলস্, ইকুইপমেন্টও ম্যাটেরিয়াল সংগ্রহ এবং নির্বাচন করা।
  • মুত্রনালীর ক্যাথেটার চহ্নিতি করা।
  • মুত্রনালীর ক্যাথেটারের যত্ন নেয়া।
  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে সরঞ্জাম এবং উপকরণগুলি সুশৃঙ্খলভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা।
  • কর্মক্ষেত্র পরিষ্কার করা।

ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE): প্রয়োজন অনুযায়ী 

প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Tools & Equipment)

ক্রমিকনামস্পেসিফিকেশনসংখ্যা
ছবিযুক্ত বইপেশেন্ট কেয়ার টেকনিক১টি
বল পয়েন্ট কলমকালো কালির১টি
ক্যাথেটারনমুনা মতাবেক১টি
ইউরোব্যাগনমুনা মতাবেক১টি

ক্যাথেটার চিহ্নিত ও পরিচর্যা করার কৌশলসমূহঃ

১. ছবিতে চিহ্নিত ক্যাম্পেটার সনাক্ত করা 

২. সনাক্তকৃত ক্যাথেটারের নাম পাশে লিখা

৩. ক্যাথেটারের পরিচর্যা উল্লেখ করা

 

কাজের ধারা

  • প্রয়োজনীয় পিপিই পরিধান কর; 
  • হুকে উল্লেখিত তালিকা ও প্রয়োজন অনিযায়ী মালামাল এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ কর; 
  • নমুনা অনুযায়ী সনাক্ত করার ক্যাথেটার বুঝে নাও; 
  • সেবাগ্রহিতা হলে নিজ পরিচয় দাও; 
  • অনুমতি নাও; 
  • সেটআপ করার সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখ;
  • নমুনা অনুসারে মার্ক করা অংশ সনাক্ত কর; 
  • সনাক্ত করার পর এর পরিচর্যা কর; 
  • কাজ শেষে নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার কর; 
  • সকল মালামাল চেক লিস্ট মিলিয়ে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ কর; 
  • বর্জ্য যথাস্থানে ফেলে দাও

কাজের সতর্কতা: নমুনা অনুযায়ী সাবধানতা অবলম্বন কর। 

অর্জিত দক্ষতা/ফলাফল:নমুনা চিহ্নিত করে এর ব্যবহার বা কাজ উল্লেখ করতে সক্ষম হয়েছ। 

ফলাফল বিশ্লেষণ/মন্তব্য: বাস্তব জীবনে তুমি এর যথাযথ প্রয়োগ করতে পারবে।

 

জব ৩| কলোস্টোমি ব্যাগ সনাক্ত ও এর পরিচর্যা করার দক্ষতা অর্জন করণ।

পারদর্শিতার মানদন্ডঃ

  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম নিশ্চিত করে কাজ শুরু করা। 
  • কর্মক্ষেত্র প্রস্তুত করা। 
  • কাজের জন্য প্রয়োাজনীয় টুলস্, ইকুইপমেন্টও ম্যাটেরিয়াল সংগ্রহ এবং নির্বাচন করা। 
  • কলোস্টোমি ব্যাগ চিহ্নিত করা। 
  • কলোস্টোমি ব্যাগের পরিচর্যা করা।
  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে সরঞ্জাম এবং উপকরণগুলি সুশৃঙ্খলভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা।
  • কর্মক্ষেত্র পরিষ্কার করা।

ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE): প্রয়োজন অনুযায়ী

প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Tools & Equipment)

ক্রমিকনামস্পেসিফিকেশনসংখ্যা
ছবিযুক্ত বইপেশেন্ট কেয়ার টেকনিক১টি
বল পয়েন্ট কলমকালো কালির১টি
নমুনা ছবি বা ক্ষতনমুনা মতাবেক১টি
কলোস্টোমি ব্যাগনমুনা মতাবেক১টি
নরমাল স্যালাইন নমুনা মতাবেক১টি
বেড প্যানকমোডের বিকল্পে১টি

কলোস্টোমি ব্যাগ সনাক্ত ও এর পরিচর্যা করার কৌশলঃ

১. ছবিতে চিহ্নিত কলোস্টোমি ব্যাগ সনাক্ত করা 

২ . সনাক্তকৃত কলোস্টোমি ব্যাগ পরিষ্কার করা 

৩. কলোস্টোমি ব্যাগ পুনরায় স্থাপন করা

কাজের ধারা

  • প্রয়োজনীয় পিপিই পরিধান কর; 
  • ছকে উল্লেখিত তালিকা ও প্রয়োজন অনিযায়ী মালামাল এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ কর; 
  • নমুনা অনুযায়ী সনাক্ত করার ক্যাথেটার বুঝে নাও;
  • সেবাগ্রহিতা হলে নিজ পরিচয় দাও; 
  • অনুমতি নাও; 
  • সেটআপ করার সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখ; 
  • নমুনা অনুসারে মার্ক করা অংশ সনাক্ত কর; 
  • সনাক্ত করার পর এর কলোস্টোমি ব্যাগ পরিষ্কার কর;
  • কাজ শেষে নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার কর; সকল মালামাল চেক লিস্ট মিলিয়ে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ কর; বর্জ্য যথাস্থানে ফেলে দাও। প্রয়োগ করতে পারবে।

কাজের সতর্কতা: নমুনা অনুযায়ী সাবধানতা অবলম্বন কর। 

অর্জিত দক্ষতা/ফলাফল:নমুনা চিহ্নিত করে এর ব্যবহার বা কাজ উল্লেখ করতে সক্ষম হয়েছ। 

ফলাফল বিশ্লেষণ/মন্তব্য: বাস্তব জীবনে তুমি এর যথাযথ প্রয়োগ করতে পারবে।

 

জব ৪| এন জি টিউব সনাক্ত ও এর পরিচর্যা করার দক্ষতা অর্জন করণ।

পারদর্শিতার মানদন্ডঃ

  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম নিশ্চিত করে কাজ শুরু করা। 
  • কর্মক্ষেত্র প্রস্তুত করা।
  • কাজের জন্য প্রয়োজনীয় টুলস্, ইকুইপমেন্টও ম্যাটেরিয়াল সংগ্রহ এবং নির্বাচন করা। 
  • এনজি টিউব চিহ্নিত করা।
  • এনজি টিউব পরিচর্যা করা।
  • কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে সরঞ্জাম এবং উপকরণগুলি সুশৃঙ্খলভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা। 
  • কর্মক্ষেত্র পরিষ্কার করা।

ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE): প্রয়োজন অনুযায়ী

প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Tools & Equipment)

ক্রমিকনামস্পেসিফিকেশনসংখ্যা
ছবিযুক্ত বইপেশেন্ট কেয়ার টেকনিক১টি
বল পয়েন্ট কলমকালো কালির১টি
নমুনা ছবি বা ক্ষতনমুনা মতাবেক১টি
এন জি টিউবনমুনা মতাবেক১টি
নরমাল স্যালাইননমুনা মতাবেক১টি
১০এমএল সিরিঞ্জডিসপোসিবল১টি

 

এন জি টিউব সনাক্ত ও এর পরিচর্যা করার কৌশলঃ

১. ছবিতে চিহ্নিত এন জি টিউৰ সনাক্ত করা 

২. নাত এন জি টিউবের পরিচর্যা করা 

৩. এন জি টিউন পরিষ্কার করা

 

কাজের ধারা

  • প্রয়োজনীয় পিপিই পরিধান কর; 
  • হুকে উল্লেখিত তালিকা ও প্রয়োজন অনিযায়ী মালামাল এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ কর;
  • নমুনা অনুযায়ী সনাক্ত করার ক্যাথেটার বুঝে নাও; 
  • সেবাগ্রহিতা হলে নিজ পরিচয় দাও; অনুমতি নাও; 
  • সেটআপ করার সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখ; 
  • নমুনা অনুসারে মার্ক করা অংশ সনাক্ত কর; 
  • সনাক্ত করার পর এর কলোস্টোমি ব্যাগ পরিষ্কার কর; 
  • কাজ শেষে নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার কর;
  • সকল মালামাল চেক লিস্ট মিলিয়ে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ কর
  • বর্জ্য ঘাস্থানে ফেলে দাও।

কাজের সতর্কতা

• নমুনা অনুযায়ী সাবধানতা অবলম্বন কর।

অর্জিত দক্ষাতা/ ফলাফলঃ

  • নমুনা চিহ্নিত করে এর ব্যবহার বা কাজ উল্লেখ করতে সক্ষম হয়েছ।
  • ফলাফল বিশ্লেষণ/ মন্তব্য: বাস্তব জীবনে তুমি এর যথাযথ প্রয়োগ করতে পারবে।

 

 

Content added || updated By

অনুশীলনী

2
2
Please, contribute by adding content to অনুশীলনী.
Content
Promotion